জমির খাজনা দিতে কি কি কাগজ লাগে
জমির খাজনা দিতে কি কি কাগজ লাগে এই সম্পর্কে জানার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন উপায় বিভিন্ন মাধ্যম খুঁজে থাকি হয়তবা কোন অভিজ্ঞ লোকের কাছে নয় তবু কোন প্রতিষ্ঠানে শরণাপন্ন হয়ে থাকি ।আর এতে আমাদের প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে বিভিন্ন ধরনের হয়রানীর সম্মুখীন হতে হয়। আর এই হয়রানি ও ভোগান্তি মত সমস্যার গুলোকে সমাধানের জন্য আমাদের দেশের বিভাগ অর্থাৎ সরকার তার নিজস্ব অর্থায়নে জনগণেরভোগান্তি কমানোর জন্য অনলাইনে জমির খাজনা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
অনলাইনে জমির খাজনা প্রদান এর জন্য সরকার ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়েছেন যেটিতে আমাদের নির্ধারিত নির্দিষ্ট তথ্য উৎপত্ত্বগুলোকে দিয়ে আমরা খুব সহজে অ্যাপস বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমাদের নির্ধারিত জমির খাজনা বা কর প্রদান করতে পারি। বর্তমান সময়ে অনেকেই অবগত না যে অনলাইনের মাধ্যমে জমির নির্ধারিত খাজনা প্রদান করা যায় কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই। আমাদের মাঝে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নয় হাতে কেন কয়েকজন জানে অনেকেই সেই পূর্বের বসে আছে যে জমির খাজনা প্রদানের জন্য সরকার নির্ধারিত নোটিশের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাবে এরপর আমরা আমাদের খাজনা পরিশোধ করব । তারপর আমরা যদি খাজনা পরিশোধ না করি তাহলে আমাদের নির্ধারিত জমি সরকার নিলামে তোলার জন্য ক্ষমতা রাখেন।
জমির খাজনা না দিলে কি হয়ঃ
আমরা প্রত্যেকে আমাদের নির্ধারিত পিতা-মাতা অথবা দাদা-দাদী অথবা নিজের জমিতে চাষাবাদ ও বসবাস করে থাকে। তবু আমাদেরকে বছর শেষে বাংলাদেশ সরকারকে খাজনা বা কর প্রদান করতে হয়। কেন আমরা কর প্রদান করব ? বাংলাদেশকে উন্নত এবং সমৃদ্ধশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ সরকার এই নিয়মটি চালু করেছেন জমির থেকে অর্জিত খাজনা বা কর দিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা সম্ভব যারাই ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ সরকার জমি থেকে খাজনা গ্রহণ করে ভূমি মালিকগণকে সার্টিফিকেট অফ ল্যান্ড উনারশীপ দেয়। কোন ভুমি মালিকগণ যদি টানা তিন বছর তার অধীনে থাকা জমি খাজনা প্রদান না করে তাহলে বাংলাদেশ সরকার সেই ভূমিটিকে নিলামের আওতায় নিয়ে আসার সক্ষমতা রাখে।
এই ভূমির খাজনা প্রথমে একজন জমির সঠিক মালিক তার নির্ধারিত জমিটি বৈধভাবে গ্রহণের সক্ষমতা রাখে তবে কোন অবৈধ বা জালিয়াতি চক্র যদি অবৈধভাবে টানা এক থেকে দুই বছর বৈধ মালিকের হতে জোরপূর্বক জমি গ্রহণ করে সে জমিতে অবৈধভাবে নিজের বলে দাবি করে আর সেটি যদি সঠিক প্রমাণিত হয় তাহলে বাংলাদেশের সরকার এবং চূড়ান্ত ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বীকৃত ট্রাইব্যুনাল সেই জালিয়াতিচক্র কে নগদ অর্থ এবং কারাদণ্ডে দণ্ডিত করতেপারে জরিমানার পরিমাণ পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়াও কারাদণ্ড ও অর্থন্ডিত করা সক্ষমতা রাখে । তাই বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমি মালিকদের সনদ প্রদান করে থাকে যেটিকে আমরা দলিল নামে অবহিত করি যার মাধ্যমে যেকোনো ভূমি মালিকগণকে তার নির্ধারিত ডকুমেন্টস অর্থাৎ সনদের সাহায্যে জমির আসল মালিক হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে।
যদি কোন বৈধ জমির মালিক ভুলক্রমে তার প্রাপ্য ভূমির হক না পেয়ে থাকেন তাহলে বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিধি মোতাবে একটি নির্দিষ্ট ও নির্ধারিত ফি প্রদান করে তার সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সেই ভূমির উপর নির্ধারিত মামলা প্রধানের মাধ্যমে তিনি তার নিজের প্রাপ্য ভূমি টুকু নিজের নামে গ্রহণ করতে পারেন। বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমির শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে মন্তব্য বলেছেন যে তারা, প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের নির্ধারিত ভূমি সংকে বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ভূমির স্তর ভেদে ভিন্ন ভিন্ন ভাগে আলাদা করে এবং বিশেষ বিবেচনার মাধ্যমে শ্রেণি ভেদে ভূমির উপর খাজনা আরোপ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতেছেন যা অতি শীঘ্রই বাস্তবায়ন করবেন। আমাদের দেশের খাস নাই একটি বিধি নিষেধ রয়েছে যদি কোন কৃষকের এক বিঘা কম সম্পত্তি থেকে থাকেন তাহলে তার খাজনা প্রদান করতে হবে না ।
তবে এর চাইতে জমির পরিমাণ যদি বেশি থাকে আর যদি কোন কৃষক খাজনা প্রদান করে না থাকেন আর তা যদি সঠিক বলে প্রমাণিত হয় তাহলে এক বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা সহ উভয়দণ্ডে দণ্ডিত করার ক্ষমতা রাখেন, বাংলাদেশ সরকারের রীতি মোতাবেক কোন কৃষি জমিকে অন্যত্র কোন কাজের জন্য ব্যবহার করা যাবে না কৃষি শিল্প কলকারখানা ও ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য যদি কোন কৃষি জমিকে বাণিজ্যকে রূপান্তর করতে চায় তাহলে বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি গ্রহণ করে এরপর সঠিকভাবে কাজ শুরু করতে হবে অন্যথায় বাংলাদেশ সরকার অনুমতি ছাড়া অথবা ভূমি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া যদি কোন কিসে জমিকে বাণিজ্যিক এলাকাতে রূপান্তর করা হয় তাহলে এর জন্য নির্ধারিত মাশুল দিতে হবে এবং সাজা ভোগ করতে হবে।
এছাড়াও সেই খসড়ায় আরো বলা হয়েছে যে কোন স্থানীয় ব্যক্তির কোনো কারণবশত যদি তার চলার পথ বন্ধ হয়ে যাবে বন্ধ করে দেয়া হয় তা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সালিশ বা কথোপকথনের মাধ্যমে যদি সমাধান না হয় তাহলে স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠান ভাষার মরলে ক্ষতিপূরণ প্রদান করে পদ দিতে হবে তাহলে সেটি দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা সহিত করার জন্য সক্ষমতা রাখে বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় ও কর কমিশন।
জমির খাজনা যথা নিয়মে পরিশোধ করবেন কেনঃ
জমির খাজনা কেন পরিশোধ করা হয় এ সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই।আবার অনেকে এ সম্পর্কে অবগত থাকার পরেও কাজ না প্রদান করেনা জরুরি ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময় তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। আমাদের দেশের ভূমির খাজনা পরিষদের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনলাইনে খাজনা প্রধানের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন আর যেটি সম্পর্কে অনেকেই এখন পর্যন্ত অবগত না আর এটি সম্পর্কে আমাদের দেশের সকল মহল কে জানানোর জন্য বেশ কিছুটা সময় প্রয়োজন তো চলুন আমরা জানি কেন খাজনা পরিশোধ করব আমাদের দেশে জমি আছে আর সমস্যায় পড়েনি এমন ধরনের লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল আবার অনেকে এইসমস্যা দিন লোকদেরকে টার্গেট করে দালাল চক্র তৈরি করে অনেক বোকা মানুষদেরকে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
অনেকে এই দালালের খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হয়েছেন ।যার প্রধান কারণ হচ্ছে অনলাইন সম্পর্কে অবগত না থাকা এবং সঠিক নিয়মে খাজনা প্রদানের বিষয় সম্পর্কে না জানা। আমাদের দেশের বেশিরভাগ ভূমি নিয়ে সমস্যাগুলো সম্মুখীন হয় তাদের সঠিক কাগজপত্র না থাকা বা কোন ভুলক্রমে কাগজপত্রগুলোকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করার ফলশ্রুতিতে তাই আমাদের উচিত সতর্কতার সহিত সময় থাকতেই সঠিক কাগজগুলোকে সংরক্ষণ করাএবং কোন ভুল থাকলে তা বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাহায্যে সঠিক সমাধান করা।
কোথায় জমির খাজনা পরিশোধ করবেন?
আমাদের দেশে অনেকে আছে যারা ভূমি খাজনা সম্পর্কে জানি এবং খাজনা দিতে হয় এ সম্পর্কে জানে তবে খাজনা কোথায় এবং কেমনে পরিশোধ করবে এ সম্পর্কে তেমন ভাবে জানে না। আসল কথা হচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে শুধুমাত্র জমির খাজনা এবং ভূমিকর গ্রহণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ভূমির খাজনা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার দুটি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন একটি হলো ভূমি অফিসে গিয়ে খাজনা বাকর প্রদান করা আরেকটি হল অনলাইনের মাধ্যমে নির্ধারিত তথ্য উৎপত্ত্বগুলোকে দিয়ে তার মাধ্যমে খাজনা প্রদান করা। আপনি যদি ভূমি অফিসে খাজনা পরিষদ করতে যান তাহলে আপনি সেখানে গিয়ে বলুন আপনি খাজনা পরিশোধ করবেন এরপর তাদের চাওয়া সকল তথ্য-উপাত্তগুলোকে দিয়ে এবং আপনার নির্ধারিত জমির উপর যে পরিমাণ খাজনা এসেছে তারা সঠিকভাবে পরিশোধ করে নির্ধারিত রশিদ গ্রহণ করা। একজন ভূমি মালিকের ভুমিটি যে তার নিজের তার সঠিক এবং প্রধান প্রমাণ হলো তার নির্ধারিত দলিল তাই এটি যত্ন সহকার সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।অনলাইনে খাজনা বা কর দেওয়ার নিয়ম কি?
জমির খাজনা দেয়ার নিয়মঅনেকেই জানেন না কিন্তু যাদের জমি রয়েছে তাদের সবাইকে খাজনা বাকরে দিতে হয় ।আর এই কোড দিতে গিয়েই শত প্রকার বিপত্তি র জমি রয়েছে তাদের প্রত্যেকটি কাজ না দিতেই হবে।
তাই আমাদের অবশ্যই জানা উচিত কিভাবে জমির খাজনা পরিশোধ করতে হয়। অতীত থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত বেশিরভাগ মানুষের জমির খাজনা পরিষদের জন্য ইউনিয়ন পরিষদ অথবা ভূমি অফিসে গিয়ে থাকে যারা ভূমি অফিসে গিয়ে খাজনা পরিষদ করতে চান তাদেরকে অনেক সময় অনেক ভাবেই বিপত্তি সম্মুখীন হতে হয়। বর্তমান সময়ে এই বিপত্তিকে অতি স্বল্প সময়ে সঠিক সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে কিভাবে ঘরে বসেই নিজের অধিকৃত করা যায় সেই সেই জন্য অনলাইনের মাধ্যমে খাজনা পরিষদের ব্যবস্থা করেছেন। আজকে পুরো পোস্টটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার জমি খাজনা পরিশোধ করবেন এবং খাজনা পরিশোধ করতে কি কি কাগজ লাগে।
জমির খাজনা দিতে কি কি কাগজ লাগে ঃ
একটি জমিতে যারা নিয়মিত খাজনা পরিষদ করে থাকেন সেই জমির তারাই দাবিদার হয়ে থাকেন যদি তার সনদ অর্থাৎ দলিল সঠিক থাকে। জমির খাজনা পরিশোধ করতে গেলে তেমন কোন কাগজের দরকার হয় না । ভূমি অফিস অথবা ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে শুধু নিজের জমির দাগ নম্বরটি বললেই এর সাথে মৌজা বলে দিলেই আপনার নির্ধারিত জমির উপর কত টাকা খাজনা এসেছে তা জানিয়ে দিবে এবং সেটি আপনি প্রদান করলেই এর জন্য আপনাকে একটি রশিদ প্রদান করবে। যেই রশিটি আপনার যেকোন ভুমি সংক্রান্ত সমস্যায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ভূমি কর পরিশোধের একাউন্ট খোলার পদ্ধতি ঃ
আমাদের ভূমি কর প্রদানের জন্য প্রথমে আমাদেরকে ভূমি কর প্রদানের সরকার নির্ধারিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর উপরে উল্লেখিত পিকচারের পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে।এরপর পিকচার দুই এর চিহ্নিত অংশসমূহ যেমন বিভাগ জেলা’ উপজেলা ‘মৌজা ও হোল্ডিং নাম্বার নির্বাচন করতে হবে। অর্থাৎ আপনি আপনার যে জমিটির কর প্রদান করবেন সে জমির উপর নির্ধারিত হোল্ডিং নাম্বারটি সেখানে প্রবেশ করাতে হবে।
এরপর অনুসন্ধান কোন অপশনটিতে ক্লিক করতে হবেঃ-
অনুসন্ধানে ক্লিক করার পর নিচে দেখতে পারবেন যে আপনার উল্লেখিত হোল্ডিং নাম্বারের জমির মূল মালিকের নাম এবং কত সালে জমির উপর খাজনা পরিষদ করেছে অর্থাৎ উল্লেখিত জমিতে খাজনা পরিষদের শেষ সাল এবং সাইডে একটি সবুজ চিহ্নিত অংশে এন আই ডি যাচাই নামে একটি অপশন দেখতে পারবেন। এরপর আপনাদের কাজটি হবে এনআইডি যাচাই নামক অপশনে ক্লিক করা।
উপরে উল্লেখিত nid যাচাই অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনি দেখতে পারবেন যে একটি নতুন পেজ ওপেন হয়েছে সেই পেজটিতে দেখতে পারবেন যে প্রদানকারীর তথ্য নামে একটি অপশন আসবে অর্থাৎ আপনি যে ভুক্তভোগীর জমির খাজনা পরিশোধ করবেন তার মোবাইল নাম্বার ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার অর্থাৎ এনআইডি নাম্বার এরপর তার জন্ম তারিখ জন্ম সাল এবং জন্ম মাস এই সবগুলোকে পূর্ণ করে পরবর্তী অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
জমির খাজনা কত টাকা শতক
যারা জমির খাজনা দিতে চান তাদের অবশ্যই জানার একটি আগ্রহের বিষয় হচ্ছে আমাদের নির্ধারিত জমির জন্য কত টাকা পরিশোধ করতে হবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এবং ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক জমির খাজনা নির্ধারণ করেছেনপ্রথম পর্যায়ে ১০ একর এর জন্য ২৩১ টাকা। এবং পরবর্তী প্রতি শতাংশের জন্য ৬০ পয়সা করে কর দিতে হয় এটি ১০ থেকে ১৫ একর পর্যন্ত নির্ধারিত।
এসো তৃতীয় ধাপে অর্থাৎ ১৫ থেকে ২৫ একর পর্যন্ত যাদের জমি রয়েছে সেই জমির জন্য প্রতি এ করে ৫৩১ টাকা করে কর প্রদান করতে হবে এছাড়া পরবর্তী সময়ের জন্য অর্থাৎ 25 থেকে ত্রিশ একর পর্যন্ত জমির জন্য প্রতি শতাংশের জন্য ৬০ পয়সা হিসেবে কর্মধন করতে হবে ১৪৮১ টাকা এবং ৪৫ পয়সা হিসেবে ধরে কর প্রদান করতে হবে। আমরা যদি আমাদের নির্ধারিত জমি সমূহের জন্য টানা তিন বছর পর প্রথম থেকে বিরত থাকি তাহলে আমাদের সেই জমি বাংলাদেশ সরকার এবং ভূমি মন্ত্রণালয় নিলামে তোলার জন্য ক্ষমতা রাখে তাই আমাদের উচিত নির্ধারিত বছরের শেষে আমাদের নির্ধারিত জমির জন্য খাজনা পরিষদ করা সেই খাজনা রশি সংগ্রহ করা। এবং ভূমি জরিপে নিজের জমিটুকু সঠিক ভাবে তাদেরই দেখিয়ে দেয়া। এবং ভূমি সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় মাথা গরম না করে ভূমি অধিদপ্তর অথবা নিজের নির্ধারিত ভূমি অফিসে যোগাযোগ করা।
শেষকথাঃ
অবশ্যই আপনারা সময় মতো আপনাদের নিজস্ব জমির খাজনা পরিশোধ করবেন এবং সরকারি রাজস্ব গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করবেন।