কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীতে চাকরি হয় না

আমাদের অনেকেরই শখ থাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তে চাকরি করা। আর তাই আমাদের এই বীষয় টি জানা অত্যন্ত জরুরী। চলুন জেনে নেয়া যাক কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনী চাকরি হয় না। আমরা আজ আপনাদের মাঝে এই আরটিকেল এর মাধ্যম এ সেয়ার করবো  এবং সমস্যাগুলোর সমাধান দেবার চেষ্টা করবো।



 আমাদের বতর্মান সমাজ এ এমন লোক ও পরিবার  খুজে পাওয়া দুষ্কর যে  পরিবারের  লোক সরকারি চাকরি করতে চায় না। আর যদি সেই চাকরি টি হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর  তা হলে তো কোন কথাই নেই।


আমাদের সমাজ এ অনেক প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে ও মেয়ে সন্তান আছে য়ারা তাদের সেনাবাহিনীতে পরিক্ষা  দেবার বয়স হবার আগেই তারা সেনাবাহিনী তে চাকরি মেবার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করে। আপনি যদি একজন দৈহিক গঠনের অধিকারী হন এবং সেনাবাহিনীতে চাকরির জন্য অগ্রহি হয়ে থাকেন তা হলে আজকের আরটিকেল টি এর শেষ পয়ন্ত পড়তে ভূলবেন না। আপনি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং এ থেকে পূর্ব পরিস্থিতি হিসেবে নানান বিষয় সম্পর্কে অবগত হবেন। 


 আপনাকে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেবার আগে তারা বেশ কয়একটি ধাপে পরিক্ষা নিবে আর এতে যদি আপনার রেজাল্ট  ভালো হয় তা হলে আপনি সেনাবাহিনীর  চাকরির জন্য গন্য হবেন।এই পরিক্ষা গুলো বেশ কয়একটি ধাপে গ্রহন করে  থাকে ঃ-


১.শারীরিক পরিক্ষা 

২.মানুষিক পরিক্ষা



 আপনি যদি কোন একররিতে ভালে আবার কোনটিতে খারাপ ফলাফল  করেন তা হলে আপনি চাকরির জন্য বিবেচিত  হবেন না। এতে অনেক এই মন খারাপ  করে বসে থাকেন।


 আপনি যদি জানেন য়ে আমার শারীরিক  না মানুষিক পরিক্ষায় রেজাল্ট  ভালো না হবার কারনে আনাকে তাদের যোগ্য বলে গ্রহন  করে নি এর জন্য অবশ্যই  সঠিক সমাধান খুজে বের করতে হবে। আশা করি আমরা তা আজ আপনাদের মাঝে সমাধান গুলো তুলে ধরতে পারবো।


 নিচে যে সমস্যাও রোগ  গুলোর কথা তুলে ধরা হবে ষেগুলো র্আমি এ সেনাবাহিনী তে চাকীি গ্রহন এ ওতপ্রত ভাবে বাধা প্রদান করে।আর তাই আমাদের উচির ডক্টর এর থেকে সঠিক পরামর্শ  নিয়ে চিকিৎসা  গ্রহন করে পরের বার এর পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করা। তা না হলে কখনই আপনার চাকরি  সেনাবাহিনী তে হবে না। 


রোগ গুলো হলোঃ

১.হার্নিয়া ও পাইলস

২.পা ঘামা বা ফ্ল্যাট

৩.হাত ঘামা

৪. নাক ও কান (পঁচা)গলা

৫.অস্পষ্ট কথা বলা  বা তোতলানো 

৬. কুমারীত্ব বা ভারজিনিটি  না হওয়া

৭. মাদক সেবী

৮.কান ফুটো

৯. নাক কাটা 

১০.দাঁত ও চোখ এ সমস্যা

১১. ব্লেড দিয়ে কাটা 

১২.নোখ পঁচা

১৩. খাটো

১৪.ওজন বেশি

১৫.  হাড ভাঙ্গা

ইত্যাদি সমস্যা থাকলে সামধান না করা পয়ন্ত সেনাবাহিনীর চাকরি পাওয়ার আশা করাটাই বেকামি।


   সেনাবাহিনী কি?

 আর্মি বা সেনাবাহিনী  মূলত ল্যাটিন শব্দ armate থেকে এসে প্রাচিন ফরাসিতে armee হয়েছে।আর্মি বা সেনাবাহিনী  মূলত স্থল যোদ্ধা হিসেবেই চিহ্নত।  এরা দেশের সামরীক বাহিনীদের মধ্যে আত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ  ও উল্লেখ যোগ্য। সেনাবাহিনী তে পদ সমূহ বেশ  কয় একটি পদে বিভক্ত  থাকে।বিশ্বের সর্ববৃহৎ সেনাবাহিনী   চিনে মোট সদস্য ১,৬০০,০০০জন। 


আমাদের দেশ এ বেশ কয় একটি  বাহিনি আছে আর প্রতিটি বাহিনি  তাদের নিজেস্ব কাজে নিওজিত আছে  কেই বা জ্বল আবার কেউ আকাশ,কেউ স্থল। 

বাহিনী  গুলো হলো ঃ-

১.আকাশ পথ এ বিমান বাহিনি। 

২.জ্বল পথ এ নৌবাহিনি

৩.স্থল পথ এ পুলিশ,  সেনাবাহিনী, আনছার ও বিজিবি  তাদের সর্বচ্চ বিলিন করে দিয়ে দেশ কে শত্রু

দের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য নিয়জিত থাকে।



কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীতে চাকরি হয় না


আপনহ যদি সেনাবাহিনী তে চাকুরি করার জন্য  আপেক্ষায় থাকেন কিংবা সপ্ন থাকে তা হলে আপনার অবশ্যই জানা উচিন কোন কেন সমস্যার কারনে আপনি বাদ পড়তে পারেন।আর তাই আগে থেকেই এর র্পূব প্রস্তুতি গ্রহন জরুরি। 


আপনার যদি নিচেী উল্লেখিত কোন সমস্যা গুলির যে কোন একটি বা আধিক থেকে থাকে তা হলে  আপনি আর্মি  বা সেনাবাহিনী চাকুরী  প্রত্যাশি  ঠিকই হবেন আপনার জন্য চাকুরী  না  


আর তাই আজ আমি আপনাদের মাঝে সম্যসা ও এর সমাধান তুলে ধরবো। তো চলুন  কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।


হার্নিয়া ও পাইলস ঃ

এটি এমন এক ধরনের রোগ  এটি শরীরের অপেক্ষা করি তো কোন দুর্বল টিস্যু কে  হাঁচি কাশির ফলে  অন্য টিসু ভেদ করে বাহুরে বেরিয়ে  আশে।তখন সেই অবস্থা কে হানিয়া বলে 

এটি স্ত্রী পুরুষ বাচ্চাদের হয়ে থাকে। এটি বেশির ভাগ সময় শরির এর ছিদ্র গুলো দিয়ে বেরিয়ে আসে।


 সেনাবাহিনীতে যোগ দানের আগে ফাইনাল মেডিকেল  এ এটি ভালো করে পরিক্ষা করা হয় । আর যদি কাউরো থেকে থাকে তা হলে অগে এর সঠিক চিকিৎসা  গ্রহন করে  সমাধান করস এর পর সেনাবাহিনী তে আবেদন করা উচিত।


হাত ও পা ঘামা ঃ

এটি জটিল  কোন রোগ নয়।সাধারণ  একরি সমস্যা।অতিরিক্ত  টেনসন এর ফলে  হাত,পা,বগোল  ঘামে ও দূরগন্ধ বের হয়।। এটি তে একটু সচেতন হলেই এ থেকে সমাধান পাওয়া যায়।


মাত্র অতিরিক্ত টেনশন এবং শরীরের ভেতর ভারসাম্যহীন কোন চিন্তা চেতনা অথবা বংশগত কারণে এ ধরনের সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। বাহির থেকে এশে আমাদের হাত ও পা পরিষ্কার  করা ও শুকনো কাপড় দিয়ে মোচা।এছাড়া আমাদের উচিত মোজা নিওমিত  ধোঁয়া । বিশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক যন্তে পা হাত সেকে নিলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। এছাড়াও  কিছু ঔষধ  আছে সেগুল সেবন করলেও সঠিক সমাধান পাওয়া যায়।


নাক ও কান (পঁচা)গলা:

নাক কান গলার কারণে নারী পুরুষ ও প্রাপ্তবয়স্ক ও বাচ্চাদের উভয়ের মাঝে শ্রবণশক্তিতে একটি বিশেষ ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে এই জটিল সমস্যাটিকে খুব সুন্দরভাবে সমাধানের জন্য অস্ত্র পাচার ও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান করা যায় এই সমস্যাটি সৃষ্টির ফলে অতিরিক্ত মাথা ঘুরে শ্রবন শক্তিতে অসুবিধা হয় মুখ্য হবর গলা ইত্যাদিতে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এটি অত্যন্ত প্রদাহ সৃষ্টি করে। নাক কান গলার ফলে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় কানে হাত দিতে দুর্গন্ধ বেশি হয়ে যায় তাই আমাদের উচিত এর যথাযথ ও সঠিক চিকিৎসা করা আর। এই রোগের ফলে মৃত্যু ঝুঁকি রয়েছে তবে বাচ্চাদের মাঝে এই উপসর্গটি বেশি দেখা যায়। এর মূল কারণ হলো তারা না বুঝেই কানের ভিতরে পানি অথবা যেকোনো ধরনের তরল পদার্থ প্রবেশ  করিয়ে থাকে। আর তা বের না করো ফলে বেশি দিন ধরে কান্দের ভিতরে অবস্থান করার পরিবর্তে এটি জমার বেঁধে গলন সৃষ্টি করে।এই রোগটি কারো মাঝে বিদ্যমান থাকলে সমাধান না করে  পরীক্ষার জন্য যাওয়াটাই বোকামি।


অস্পষ্ট কথা বলা  বা তোতলানো ঃ 

ওই স্পষ্টভাবে কথা বলা বা তোতলানোর ফলে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে অনেক অসুবিধা হয় আর বারবার একটি শব্দ বলার ফলে কোন শব্দ বা মনের উচ্চারণ করতে অনেক কষ্ট হয়। এই সমস্যাটি বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের মাঝে বেশি লক্ষ্য করা যা… তোতলানো কোন লজ্জা জনক বিষয় নয়। খুব সহজে ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে দিয়ে তোতলানো সমস্যাটিকে ছোট থেকে সমাধান করা যায় তবে প্রাপ্তবয়স্ক হলে অথবা শারীরিক কোন সমস্যা থাকলে গলায় অথবা কণ্ঠে কোন সমস্যা থাকলে এর সমাধান করা অত্যন্ত কঠিন। তোতলানো সমস্যার সমাধানের জন্য ছোট থাকতেই আমরা যে সমাধানটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে করতে পারি তা হচ্ছে দীর্ঘ শ্বাস নেয়া গান গাওয়া কিংবা বই পড়া। এছাড়াও আমরা নিয়মিত চুইংগাম খেতে পারি ও মানুষের সঙ্গে বেশি বেশি কথা বলার চেষ্টা করা তাহলেই এই সমস্যা থেকে সঠিকভাবে সমাধান পাওয়া সম্ভব। তোতলানো বা অস্পষ্ট ভাষায় কথা বললে কখনোই সেনাবাহিনী চাকরি করা সম্ভব না।


মাদক  সেবীঃ

 বর্তমান সমাজের সবচেয়ে ঘাতক বিধি হচ্ছে মাদক সেবন আর এই মাদক সেবীর পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলছে বর্তমানে স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় সহ। সকল বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্ক এবং বাচ্চারা মাদক সেবনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। কোন এক বন্ধু যদি মাদক সবই হয় তাহলে তার সঙ্গে অন্য বন্ধু কোন না কোন একদিন মাদক সেবনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে তবে বিশেষ করে, তবে বিশেষ করে উঠতি বয়সে তরুণদের মাঝে মাদক সেবনের প্রভাব বেশি। উচ্চমাত্রায় মাদক সেবনের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং অল্পতেই কোন কাজ করতে গেলে  হাপিয়ে পড়ে। নিকোটিন বা মাদক সেবনের ফলে একজন সেনাবাহিনী চাকরি প্রত্যাশী কখনোই তারাকাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারবেনা তাই যারা মাদক সেবন করেন তাদের উচিত এখনই তা পরিত্যাগ করা। এছাড়াও ছোট বড় সবার মাঝে মাদকের কুফল সম্পর্কে তুলে ধরা ও শিক্ষা প্রদান করা মাদক সেবনের  নিরউৎসাহিত করা।অতিরিক্ত মাদক সেবনের ফলে বুকের প্রশস্ত কমে যায় যদি আপনার স্বাভাবিক বুকের প্রশস্ত ৩২ হয়ে  থাকে তাহলে মাদক সেবন এর ফলে তা ৩০ এ আসবে। 


চর্মরোগঃ

চর্মরোগ হচ্ছে জটিল একটি রোগ এটি শরীরের প্রতিটি অংশে খুব সহজেই ছড়িয়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে । মানবদেহে অনেক ধরনের চর্মরোগ রয়েছে যেগুলোর প্রভাবে চোখ কান নাক মুখ গলা ও ত্বকে বিশেষ ধরনের প্রভাব ফেলে এছাড়া চর্ম রোগের ফলে বাহ্যিক রূপ কে নষ্ট করে দেয়।চর্ম রোগ আবার বেশ কিছু কারণ রয়েছে যেমন পচা পানিতে গোসল, কেমিক্যাল, রোগাক্রান্ত কোন কিছু সংস্পর্শে আস, সঠিক নিয়মে শরীর পরিষ্কার না করা ইত্যাদি আমাদের মাঝে বিশেষ করে এলার্জি অথবা খসড়া জনিত রোগের কারণে বিশেষ ধরনের ঘা বা তাদের সৃষ্টি হয়ে থাকে এরকম জটিল সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীতে চাকরি করতে চাইলে এর সঠিক সমাধান করে এরপর চাকরির জন্য আবেদন করাটা অত্যন্ত বুদ্ধিমানের কাজ। আর তাই আমাদের উচিতএরকম কোন সমস্যা দেখা দিলে অতি দ্রুত চর্ম ডক্টরের সঙ্গে যোগাযোগ করে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা। 


দাঁত ও চোখের সমস্যা ঃ

আমরা নানান কারণে বিভিন্ন সময় আমরা আমাদের দাঁত ফেলে দেই এতে আমরা মনে করি যে এর ফলে আমাদের

চোখে সমস্যা হতে পারে আসলে এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। অত্যাধিক দাঁতে ব্যাথার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন

অংশে ব্যথা অনুভূত হয় যেমন চোখে ঘাড়ে মাথায় ও কানে দাঁতের সঙ্গে চোখের শিকড় গুলোর সম্পর্ক থাকার

দরুন আমরা এ ধরনের ব্যথার আভাস পেয়ে থাকি আর এতেই আমরা নানান ধরনের আজগুপি চিন্তাধারা নিয়ে

টেনশনে পড়ে থাকি। নয়ন কারণে আমাদের জাতি এবং চোখে সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে যেমন অত্যাধিক মিষ্টি

খাবার ফলে দেওয়া ঠিকঠাক মতো পরিষ্কার না করার কারণে দাতে পোকা খেয়ে ফেললে এতে আমাদের অনেক

ব্যথা অনুভূত হয় যার ধরুন আমরা দাঁত তুলে নিয়ে থাকি আর এটি করে থাকলে কখনোই

সেনাবাহিনীতে চাকরি করা সম্ভব না চোখের সমস্যা ।চোখ একটি অতি মূল্যবান সম্পদ আমরা চোখ দিয়ে এক

স্থান থেকে অন্য স্থানে যেকোনো বস্তুকে স্বচ্ছ ভাবে দেখতে পারি বিভিন্ন সময় আমাদের চোখে নানান ধরনের

সমস্যা হয়ে থাকে যেমন ভিটামিন এ এর অভাবে চোখে কম দেখা। স্বাভাবিকের তুলনায় আমাদের

চোখের যুদ্ধ যদি কম হয়ে থাকে তাহলে কখনোই সেনাবাহিনীর চাকরি করা সম্ভব না তাই

আমাদের উচিত চোখ এবং দাঁতের সঠিক

যত্নে নেওয়া যে কোনো গুরুতর সমস্যায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণ করে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা।


কাটা দাগ

কাটা দাগ আমাদের শরীরে অনেক ধরনের কাটা দাগ থাকে তবে বিশেষ করে বেশি বা গুরুতর কাঁটাতগুলো

আমাদের

সেনাবাহিনীর চাকরিতে প্রভাব ফেলতে পারে যেমন আমরা অনেকে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কষ্ট সইতে না পেরে আমরা

আমাদের শরীরে বিভিন্ন অংশ আবেগের বসে কেটে ফেলি।

আর এর ফলেই আপনার মূল্যবান চাকরি এটি হবে না।


কোন কারণে আপনার শরীরের কোন অংশে অত্যন্ত গভীর ক্ষতর সৃষ্টি বহুদিন পরও থেকে থাকলে যেমন

বিশেষ করে মাথায় কোন গুরুতর ক্ষত থাকলে আর তা শারীরিক পরীক্ষার সময় ধরা পড়লে আপনি কোন

ইসকিউস ছাড়াই বাদ পড়ে যাবেন কারণ আপনার কখন আর কোথায় কিভাবে এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে

তারা তা জানতে যাবে না আল্লাহ না করুক আপনার যদি ওই সমস্যাটিতে অর্থাৎ মাথায় গুরুতর

আঘাতের ফলে কোন সমস্যা হয়ে থাকলে এর সমাধান কোনভাবেই করা সম্ভব না হয়তোবা

আজ না হোক কিছুদিন পর তা থেকে আপনার যেকোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে আর

তাই তারা এই ধরনের কাটা দাগগুলোকে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত পর্যবেক্ষণ করে আর

তা থেকে থাকলে চূড়ান্ত ফলাফল এর আগেই বাতিল বলে গণ্য  করে।


 অতিরিক্ত দাঁতঃ

 আপনার মুখে যদি অতিরিক্ত দাঁত হয়ে থাকে আর তা দেখতে যদি মানানহীন হয়ে থাকে তাহলে আপনি

চূড়ান্ত ফলাফলদের আগেই বাতিল বলে গণ্য হবেন।


খাটো


আমাদের অনেকের শারীরিক ও দৈহিক উচ্চতা স্বাভাবিক এর চাইতে অনেক কম হয়ে থাকে তবু আমাদের অনেকের ইচ্ছা থেকে থাকে যে আমরা সেনাবাহিনীতে চাকরি করব যার দরুন আমরা তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকি তবে আমাদের শরীরে  ও দৈহিক উচ্চতা

যদি তাদের নির্ধারিত উচ্চতার চাইতে কম হয়ে থাকে তাহলে আমরা বাতিল বলে গণ্য হব তাই আমরা যারা

তাদের নির্ধারিত উচ্চতার চাইতে কিছু পরিমাণ খাটো তাদের উচিত বেশি বেশি ব্যায়াম করা এছাড়াও মিনারেল

এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করা।


ওজন বেশি

আমরা অনেকেনিয়মের চাইতে সব সময় বেশি খাবার গ্রহণ করে থাকে বিশেষ করে প্রোটিন এবং ফ্যাট

জাতীয় খাবার গুলো যার ফলে আমাদের শরীরের ওজন প্রতিনিয়ত বাড়তেই থাকে তবে এর মাঝে

আমরা অনেকে আছি যারা সেনাবাহিনীতে চাকরি করতে চাই তবে তাদের চাকরি করার ক্ষেত্রে কিছু

নির্ধারিত নিয়ম এবং বিধি নিষেধ রয়েছে যেমন আমাদের শরীরের উচ্চতা ও ওজনের সঙ্গে  মিল রেখে

তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। তাদের নির্ধারিত পরিমাপের চাইতে বেশি হলে আমরা বাতিল

বলে গণ্য হব তাই আমাদের উচিত সঠিক হবার গ্রহণ করা এবং বেশি বেশি ব্যায়াম করা তাহলেই আমরা

আমাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারব।


 হাড ভাঙ্গা

আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যাদের শরীরের কোন না কোন অংশ কোন এক কারণ বসত ভেঙ্গে যাওয়ার

দরুন বর্তমানে তা ভালো হলেও তা সম্পূর্ণরূপে আগের মত নেই অর্থাৎ কোনো না কোনো অংশ বাঁকা হয়ে আছে

যেটি অল্প পরিমাণে আঘাতে ফলে আবার  অনেক খারাপ ব্যথার সৃষ্টি করে।

 আমাদের যাদের এইরকম যেকোনো ধরনের হাড় ভাঙ্গা অথবা শরীরের কোন অংশ বাঁকা এরকম সমস্যাগুলো

আছে তারা কোনোভাবেই আমরা আমাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারব না কারণ আমাদের

মা ও মাতৃভূমিকে রক্ষা করার জন্য জান প্রাণ দিয়ে কাজ করতে হবে আর এতে যদি আমার শরীরের কোন অংশ

বিশেষ কোন ধরনের ক্ষতি হয়ে যায় তবু কাজ করে যেতে হবে ।তবে মা ও মাতৃভূমি কাজ করার আগেই আমাদের

শরীরের কোন অংশে যদি আগে থেকেই অচল বা বিশেষ ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে তাহলে কোনোভাবেই

আমরা আমাদের সবটুকু উজাড় করে দিয়ে মা ও মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে পারবো না। তাই আমাদের উচিত

সতর্কতার সহিত চলা ও অত্যন্ত ক্ষতিকর নিয়ে কাজ না করা।


 উপসংহার;

 উপরে উল্লিখিত আর্টিকেল থেকে আপনার যদি বিন্দু পরিমাণও উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি

আপনাদের বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না আর যদি কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল হয়ে থাকে

তাহলে ক্ষমাশীল দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ।




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url